• সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৪৮ অপরাহ্ন
                               

ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ের দখলে যে গীতিকবির সর্বাধিক গান

রিপোর্টারঃ / ২০০ বার ভিজিট
আপডেটঃ রবিবার, ২১ এপ্রিল, ২০২৪

গীতিকবি আসিফ ইকবাল। নিজের লেখা গান দিয়ে ইতোমধ্যেই দর্শকের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন তিনি। উপহার দিয়েছেন অসংখ্য কালজয়ী সব গান। বর্তমানে এই গীতিকবির তিনটি গান একসঙ্গে ইউটিউবের সেরা দশ ট্রেন্ডিংয়ে অবস্থান করছে। যা তার জন্য যেমন আনন্দের, তেমনই গর্বের। আসিফ ইকবাল গান লেখেন চার দশক ধরে। তবে সিনেমার জন্য গান লেখা শুরু করেছিলেন ২০১৮ -তে। ঢাকা অ্যাটাক, ভয়ঙ্কর সুন্দর, ইউ টার্ন, প্রিয়তমা এবং প্রহেলিকা সিনেমার জন্য গান লিখে রাতারাতি তিনি গেল বছর চলে আসেন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। সেই ধারায় এবারের ঈদে মুক্তি পাওয়া সবচেয়ে রাজকুমারের টাইটেল গানও তারই লেখা। যে গানটি মুক্তির পর থেকেই অবস্থান করছে ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ে বাংলাদেশের এক নম্বর গান হিসেবে। এখানেই শেষ নয় আসিফ ইকবালের অগ্রযাত্রা। ২১ এপ্রিল ইউটিউব ট্রেন্ডিং তালিকায় দেখা গেছে আসিফ ইকবালের লেখা আরও দুটি গান। এই ঈদে সিনেমা ও অডিও মিলে প্রায় শতাধিক গান প্রকাশ হয়েছে ইউটিউবে। এরমধ্যে সেরা দশ-এ আসিফ ইকবাল একাই অবস্থান করছেন তিনটি গানে। বিশ্লেষকরা মনে করছেন, শিল্পী-সুরকারের পাশাপাশি গান লেখার মধ্যেও যে মুনশিয়ানা রয়েছে, সেটিই প্রমাণ করছে এই ট্রেন্ডিং লিস্ট। গীতিকবি হিসেবে আসিফ ইকবাল তার যোগ্যতা জানান দিলেন নতুন করে।

এ প্রসঙ্গে আসিফ ইকবাল বলেন, ‘আমি শুধুই একজন গীতিকবি। শিল্পী বা সুরকার নই। ফলে এই বহুমাত্রিক সময়ে শুধু গান লিখে নিজেকে প্রমাণ করাটা বেশ কঠিন। সেই কঠিন সময়ে ট্রেন্ডিংয়ে নিজের লেখা তিনটি গান একসঙ্গে দেখলে নিজেরই অবাক লাগে। চোখ ঝাঁপসা হয়ে আসে। চার দশক ধরে আমার গান লেখার অভিজ্ঞতা। শ্রোতাদের ভালোবাসা ছাড়া এতদিন টেকা যেত না। তবে গত বছর থেকে সিনেমায় নিয়মিত হওয়ার পর, গান লেখার আনন্দটা যেন নতুন করে অনুভব করছি। এই গুড-ফিল অনুভূতিটা বাঁচিয়ে রাখতে চাই। ধন্যবাদ জানাতে চাই, আমার সুরকার, শিল্পী, নির্মাতা ও নায়ক-নায়িকাদের। কারণ, সিনেমার কাজটি আসলেই টিমওয়ার্ক।’ চার দশকে আসিফ ইকবাল লিখেছেন ৫ শতাধিক গান। যার প্রায় সবই সিনেমার বাইরে, রেডিও, টেলিভিশন আর অডিওতে। তার লেখা প্রথম গান প্রকাশ হয় ১৯৮৪ সালে বিটিভিতে। সৈয়দ মনসুরের সুরে বন্ধন শিল্পীগোষ্ঠীর জন্য লেখা সেই গানটির নাম ‘অনেক তো বলেছি’।

এরপর আর থামেননি। লিখেছেন হাতভরে। এরমধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- কুমার বিশ্বজিতের ‘সুখ ছাড়া দুখ’, ‘তারা ভরা রাত’, ‘মেঘ রং মেয়ে’, জেমসের ‘অনন্যা’, নকীব খানের ‘স্বপ্ন জড়ানো’, নকীব-সামিনা চৌধুরীর ‘তুমি এলে পায়ে পায়’, আইয়ুব বাচ্চুর ‘ভাঙা মন’, ‘বহুদূর যেতে হবে’, ‘পরিত্যক্ত ডায়েরিটা’, আশিকুজ্জামান টুলুর ‘এই দূর পরবাসে’, সামিনা-ফাহমিদা নবীর ‘আমার সকল সুখে বুবু’, নিলয়ের ‘হ্যাপি তোকে মনে পড়লে’, মাহাদির ‘সুনীল বরুনা’, ‘মেঘ হয়ে কাঁদো বলে’, ‘অন্যরকম’, মাহাদি-এলিটার ‘হৃদয়ের ঝড়ে’, ‘নিঝুম রাত’, ‘ভোরের শিশির’, সোয়েব-এলিটার ‘ঘুম হয়ে আজ থাকতে যদি’, ন্যানসির ‘আমি ছুঁয়ে দিলেই’, মিনারের ‘কী তোমার নাম’, ‘বাড়াবাড়ি’, ‘একটুখানি’, ‘বাবা মায়ের জন্য’ প্রভৃতি।

add 1


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর

আজকের দিন-তারিখ

  • সোমবার (রাত ১১:৪৮)
  • ২৩শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
  • ২১শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি
  • ৮ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ (শীতকাল)

পুরাতন খবর

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০৩১  

Our Website Visitors Summary

  • ৫২
  • ১২০
  • ৫৯৯
  • ১,৭৩৮
  • ২৫,৩১৭
  • ৩৪,২৭১