• সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:০১ অপরাহ্ন
                               

১০০ পর্বে সাড়া জাগানো তুর্কি ধারাবাহিক ‘শিকারি’

রিপোর্টারঃ / ১৬২ বার ভিজিট
আপডেটঃ বুধবার, ৮ মে, ২০২৪

১০০ পর্বে বৈশাখী টেলিভিশনে প্রচারিত সাড়া জাগানো তুর্কি ধারাবাহিক ‘শিকারি’। প্রচার হচ্ছে সপ্তাহে তিন দিন মঙ্গল থেকে বৃহস্পতি রাত ৮টায়। বুরকু গোর্গুন তোপটাস ও ওজলেম ইলমাজের রচনায় সিরিয়ালটি পরিচালনা করেছেন বাহাদির ইন্স। নাটকের নির্বাহী প্রযোজক হলেন মুশফিকুর রহমান মঞ্জু। এর প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন বারিস আরদুস ও বুরজু বিরিচিক। আরও অভিনয় করেছেন সেথার তানরোয়েন, হাতিজে আসলান, লেভান্ত ইলগ্যান, বুরাক উইয়ানাক, জান্যার শাহিন, আয়তেক সায়াল, আহস্যান অ্যারোলু, ইপেক আরদ্যাম, দ্যারিয়া ব্যাজার্কা, হানদে দিলান হানজে, ইথ চ্যাকির, সুবুরজু দুশকুন, মেতেহান পারিলতি প্রমুখ। বাংলায় ডাব করেছেন রাজু, নাদিরা আঞ্জুম মিমি, আহসান, তুতিয়া ইয়াসমিন পাপিয়া, শেকানুল ইসলাম শাহি, তোফায়েল আহমেদ, অভিক সাহা, পরর্না মিটিন্ডা কস্তা, ইরা রহমান, অনু, তানিয়া, শাকিল, নাদিয়া ও জারিন ফাতেমা।  ধারাবাহিকের কাহিনি গড়ে উঠেছে রাস্তা-ঘাটে বেড়ে ওঠা রুদ্র নামের এক শিশুর কাহিনিকে ঘিরে। অথচ এই শিশুটির জীবন এমন ছিল না। সোনার চামচ মুখে নিয়ে জন্ম তার। মা-বাবাকে নিয়ে সুখেই চলছিল তার জীবন। অকস্মাৎ একটি ঘটনা তাদের জীবন বদলে দেয়। তছনছ হয়ে যায় সুখের সংসার। শিশু বয়সেই তার চোখের সামনে ঘটতে থাকে একের পর এক খুন। রুদ্র’র বয়স তখন আট বছর। তাদের পরিবারে অন্ধকার নেমে আসে, যখন তার বাবাকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হয়। এরপর কেটে যায় ২০ বছর। ২০ বছর ধরে ক্ষুধা কষ্ট আর একাকিত্ব নিয়ে রাস্তায় বেড়ে ওঠা রুদ্র নিজেকে প্রস্তুত করে চরম প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য।

এদিকে মিথ্যা মাদক মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া রুদ্রের বাবা কারাগারেই মারা যান। যারা তার বাবাকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে ছিল তারাও খুঁজতে থাকে ছোট্ট শিশু রুদ্রকে। মৃত্যুর পর বাবাকে যেখানে কবর দেওয়া হয় সেখানেও পালাক্রমে পাহারা বসায় আন্ডারওয়ার্ল্ডের ক্রিমিনালরা। তাদের বিশ্বাস একদিন রুদ্র তার বাবার কবরের পাশে আসবেই। এটাও চলে ২০ বছর ধরে। বাবার প্রিয়বন্ধু রিফাতের প্রতারণার কারণেই যে তার বাবা জেলে গিয়েছিল তা ভালো করেই জানে রুদ্র। একদিন গুণ্ডাদের একটি দল রুদ্রকে তুলে নিয়ে যায়। সেই থেকে ২০ বছর ধরে ছেলেটি শৈশবের সমস্ত ব্যথা এবং মানসিক আঘাতকে অতিক্রম করে নিজেকে রূপান্তরিত করে প্রতিশোধের ধারাল তরবারিতে। রুদ্র এখন প্রাপ্তবয়স্ক। প্রতিশোধের নেশায় সে উন্মত্ত। তার এই প্রতিশোথের খেলায় হঠাৎই সামনে এসে দাঁড়ায় তার শৈশবের খেলার সাথী প্রিয়তমা দিলা। দিলা তার শত্রু রিফাতের মেয়ে। রুদ্র দিলাকে ব্যবহার করে রিফাতের গ্যাংস্টার গ্রুপে প্রবেশ করতে। খুব দ্রুতই সফল হতে শুরু করে। কিন্তু সমস্যা হয় তখন, যখন দিলা এসবের সামনে দেয়াল হয়ে দাঁড়ায়। রুদ্রই দিলার জীবনের সবকিছু। দিলা সেই সত্য বুকের মধ্যে লুকিয়ে রেখে আজও বেঁচে আছে, যা তাকে কুরে কুরে খাচ্ছে প্রতিনিয়ত। রুদ্র এটা জেনেও দিলার প্রতি তার অনুভূতি উপেক্ষা করার চেষ্টা করে, মাঝে মধ্যে যদিও পুরোনো সম্পর্কের ব্যথাটা চিনচিন করে ওঠে বুকের ভেতরে। এই অদম্য ভালোবাসা কী পারবে তার ভেতরে লুকিয়ে থাকা প্রতিশোধের তৃঞ্চা মেটাতে? কারণ, তাদের এই অসম্ভব প্রেম রুদ্র আর দিলাকে নিয়ে যায় এক ভয়ংকর পরিণতির দিকে। প্রেম আর প্রতিশোধের আগুন তাদের রূপান্তরিত করে ভিন্ন মানুষে। নাটকের কাহিনি এগিয়ে চলে এভাবেই।

add 1


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর

আজকের দিন-তারিখ

  • সোমবার (রাত ৮:০১)
  • ২৩শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
  • ২১শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি
  • ৮ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ (শীতকাল)

পুরাতন খবর

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০৩১  

Our Website Visitors Summary

  • ৩৯
  • ৮৭
  • ৫৬৬
  • ১,৭০৫
  • ২৫,২৮৪
  • ৩৪,২৩৮