সুন্দরবনকে নিয়ে মহাপরিকল্পনার উদ্যোগ নিয়েছে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি।বুধবার (২৬ জুলাই) বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের সম্মেলন কক্ষে একাদশ জাতীয় সংসদের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ৪০তম বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। কমিটির সভাপতি র, আ, ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী সভায় সভাপতিত্ব করেন। বৈঠকে কমিটির সদস্য ও বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী, আশেক উল্লাহ রফিক, আনোয়ার হোসেন খান, শেখ তন্ময়, সৈয়দা রুবিনা আক্তার ও কানিজ ফাতেমা আহমেদ অংশগ্রহণ করেন।
বৈঠকের শুরুতে ৩৯তম বৈঠকের কার্যবিবরণী নিশ্চিতকরণ হয় এবং বিগত বৈঠকের গৃহীত সিদ্ধান্ত/সুপারিশসমূহের বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা করা হয়। বৈঠকে সুন্দরবনকে নিয়ে পর্যটন মহাপরিকল্পনায় একটি লাইট হাউজসহ বন্যপ্রাণী অবজারভেশন টাওয়ার নির্মাণে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার বিষয়ে সামগ্রিক আলোচনা করা হয়। পরিবেশ ঠিক রেখে ময়মনসিংহের গারো পাহাড় ও অন্যান্য পর্যটন কেন্দ্রের আধুনিকায়নের বিষয়ে সামগ্রিক মহাপরিকল্পনায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এছাড়া কক্সবাজারকে একটি পরিচ্ছন্ন নগরী হিসেবে গড়ে তুলতে কক্সবাজার জেলা প্রশাসন ও কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষকে কমিটি কর্তৃক সুপারিশ করা হয়।
ঢাকা: সুন্দরবনকে নিয়ে মহাপরিকল্পনার উদ্যোগ নিয়েছে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি। বুধবার (২৬ জুলাই) বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের সম্মেলন কক্ষে একাদশ জাতীয় সংসদের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ৪০তম বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। কমিটির সভাপতি র, আ, ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী সভায় সভাপতিত্ব করেন। বৈঠকে কমিটির সদস্য ও বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী, আশেক উল্লাহ রফিক, আনোয়ার হোসেন খান, শেখ তন্ময়, সৈয়দা রুবিনা আক্তার ও কানিজ ফাতেমা আহমেদ অংশগ্রহণ করেন। বৈঠকের শুরুতে ৩৯তম বৈঠকের কার্যবিবরণী নিশ্চিতকরণ হয় এবং বিগত বৈঠকের গৃহীত সিদ্ধান্ত/সুপারিশসমূহের বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা করা হয়। বৈঠকে সুন্দরবনকে নিয়ে পর্যটন মহাপরিকল্পনায় একটি লাইট হাউজসহ বন্যপ্রাণী অবজারভেশন টাওয়ার নির্মাণে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার বিষয়ে সামগ্রিক আলোচনা করা হয়। পরিবেশ ঠিক রেখে ময়মনসিংহের গারো পাহাড় ও অন্যান্য পর্যটন কেন্দ্রের আধুনিকায়নের বিষয়ে সামগ্রিক মহাপরিকল্পনায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এছাড়া কক্সবাজারকে একটি পরিচ্ছন্ন নগরী হিসেবে গড়ে তুলতে কক্সবাজার জেলা প্রশাসন ও কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষকে কমিটি কর্তৃক সুপারিশ করা হয়।